সুমন কেহেরমান
আমি জারি করছি দোররা কাউয়া পৃথিমীর শেষ্ঠ শেষ্ঠতম কবিতা। যে ইহা মানবেন না, না মানেন। ইহাতে কেহেরমানের কিছুই যায় আসে না। আমাদের পোষা জ্ঞানী খপি সুভ্রত কুমার অগাস্ঠিন গুমেজ বলেছেন, ইহার তুল্য অন্য কেহ কোনো কবিতা দেখাইতে পারিবে না। ইহা এক নম্বর। এক নম্বর। অবশ্যই এক নম্বর।
এই কবিতাটি আসলে রচিত হয়েছিল পাঁচ হাজার বছর আগে। শেহেরজাদীর জন্মেরও বহু আগে। বাদশাহ নামদার শেহেরজাদীর অতি কামুক গল্প শুনে যখন তার মাল আপনি আপনি বের হয়ে যেত, তখন শেহেরজাদী কাপড় খুলে নাঙ্গা হয়ে এই কবিতাটি বাদশাহের কানে কানে বলত। কারণ শেহেরজাদী নিজেও গল্পের প্রভাবে ভীষণ গরম। ইহা ঠাণ্ডা করার নিমিত্তে এই দোররা কাউয়া কবিতা বললেই বাদশাহ নামদার আবার কামদার হয়ে উঠতেন। এবং পুনরায় তিনি শেহেরজাদীকে ঠান্ডা করতে সক্ষম হতেন। আরব্য রজনীতে ইহা লেখা আছে।
পরীস্থানেও এই কবিতাটি হেরেমখানায় সোনা দিয়া খাটের সামনের দেওয়া বাঁধানো থাকত। আপনার জানেন কিনা, মিশর দেশীয় খ্লিওফেট্রা নাম্মী এক কালো সেক্সী রমণী এই কবিতাটি তার নগ্ন স্তনে আঠা দিয়া লাগিয়ে রাখতেন, যা তার মৃত্যুর পরে তার লাশের সাথে কবরস্থ করা হয়েছিল। এইটাই ছিল খ্লিওফেট্রার অন্তিম ইচ্ছা। ব্রাত্য রাইসু নওগাঁর কিএকটা খেয়ে যাদুর কাপেট পেয়ে গেছিলেন। সেই যাদুর কারপেটে করে ভ্রমণকালে মিশর দেশে গিয়েছিলেন। তখন খ্লিওফেট্রার কবর খুড়িয়া কবিতাখানা বের করে নিজের নামে প্রকাশ করেছেন। জাতির এক মহা উপকার হিসাবে কাজ করেছে। আপনাদের আমি আরও জানাই, বর্তমানে যেসব দেশে ভায়াগ্রা নিষিদ্ধ, সেইসব দেশে ভায়াগ্রার বদলে এই কবিতাটি ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশন করছেন। আমাদের পোষা জ্ঞানী খপি সুভ্রত কুমার অগাস্ঠিন গুমেজ এই সকল সত্য ঘটনা জানেন। জানেন বলেই তিনি জারি করেছেন, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শেষ্ঠতম কবিতা- দোররা কাউয়া। অন্য কোনোটা নহে। পরিস্কার বিষয়টা?
অবিশ্বাসীরা কবিতা পড়া ছেড়ে দিন। কী, আর করবেন। আপনাদের কাব্য রুচি নাই। কিছুদিন চটি পড়ুন। তাহলে রুচি ফিরে পাবেন।
........................................................................................................................
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে/ ব্রাত্য রাইসু
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কা কা করে রে
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে হিঃ হিঃ কী কী করে রে
পাতা ঝরে পাতা ঝরে পেয়ারার পাতা ঝরে রে
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কু কু করে রে
দোরা কাউয়া পাতি কাকের গোয়া মারে রে
পেয়ারা গাছে পাতি কাকের গোয়া মারে রে
ওরে আমার দোরা কাউয়া, দোরা কাউয়া রে,
পেয়ারা গাছে পেয়ারা গাছের পাতা ঝরে রে
ওরে আমার ঝরা পাতা, পাতাঝরা রে ।।
...........................................................................................................................
সোহেল হাসান গালিবের নোট-
অস্তিত্বসংকটসংক্ষুব্ধ কবির পাশে দাঁড়াই আসুন
কিছুদিন হলো কবিতাকথা গুগলগ্রুপে কবিতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে আমি ও তারিক টুকু পূর্বসূরিদের কাব্যকৃতির একটা খোলামেলা আলোচনা শুরু করেছিলাম। কোনো আড়াল না রেখে। স্বভাবতই প্রকাশ পাচ্ছিলো ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ। এ আলোচনায় তারপর যুক্ত হয়েছেন আরও কয়েকজন। এবং কথার সূত্র ধরে পরিবেশের আনুকূল্য অনুভব করে কেউ কেউ ক্ষোভ প্রকাশও করেছেন।
পাকেচক্রে এইখানে সমালোচিত হয়েছেন : ১. সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ, ২. কামরুজ্জামান কামু, ৩. ব্রাত্য রাইসু, ৪. সুমন রহমান ৫. শামসুর রাহমান, ৬. আল মাহমুদ, ৭. মোহাম্মদ রফিক।
সুমন রহমান যেমন ব্যক্তিগতভাবে, আজিজ সুপার মার্কেটে, আমাকে জানিয়েছেন সুব্রতর কবিতা হয় না, বরং তার গল্প ভালো, আমি তেমনটা করি নি। আমি সুব্রতর কবিতাকে কীভাবে দেখি তা কবিতাকথায় সরাসরি লিখে জানিয়েছি। তখন সুমন ভাই আলোচনায় আসেন নি, তিনি এসেছেন শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ প্রসঙ্গে কথা বলতে। কিন্তু আমি তো চেয়েছিলাম প্রায়-সামসময়িকদের নিয়ে আমরা ব্যক্তিসম্পর্ক ভুলে গিয়ে মনের কথা বলি।
এ থেকে আক্রান্তদের কারো কারো এ ধারণা তৈরি হলো, আমরা মোড়লিপনা করছি। এবং যেহেতু কালবিচারে আমরা শূন্যদশকে অবস্থান করি, সেহেতু এ বয়ানও হাজির করা হলো, গালিব ও টুকু শূন্যের ইজারা নিয়েছে। নিজেদের পছন্দ অপছন্দ থেকেই আমরা কথা বলেছি এবং বলার পর কেউ যখন জানতে চেয়েছেন, কেন তাকে একথা বলা হলো, তার ব্যাখ্যা হিশেবে যা আমরা ধারণ করি, তাই জানিয়েছি। তারিক টুকু সুব্রতদার দুটি বই নিয়ে কথা বলার পর, আমি কবিতাকথা গ্রুপে সুব্রতদার চিঠি পড়ে এ সংক্রান্ত নিজের ব্যাখ্যা হাজির করেছি। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ যখন প্রথম পাখি বলে নামের এক ফেসবুকিয়ান-এর কাছে আক্রান্ত হন, তখন সেখানে রাইসুদা যেমন প্রতিবাদ করেছিলেন, টুকুও করেছিলেন। আমি তখন ফেসবুকে পাখি বলে বা গোমেজের বন্ধু নই বলে বিষয়টি জানতাম না। কোনো অগ্রজের সাথেই আমরা এমন কোনো ব্যবহার করি নি যা শ্লীলতাকে অতিক্রম করে কিংবা তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রান্ত করে। ভাস্কর আবেদিনের কথা আলাদা। বাকযুদ্ধে শিষ্টাচারের মাত্রা নিরূপণে মেধার ঘাটতি থাকতে পারে তার। সেক্ষেত্রে আত্মসংবরণে অনুদারতা সম্ভব আমারও।
ব্রাত্য রাইসুকে যতদিন ধরে দেখি আসছি, তাকে জানি তর্কপ্রিয়, প্রশ্নপ্রবণ ও যু্ক্তিজ্যান্ত মানুষ হিশেবে। স্রোতের বিপরীতে একা দাঁড়াবার ও চিন্তা জাগাবার শক্তি তার আছে। সেটা যত ভ্রমাত্মকই হোক না কেন। প্রিয় রাইসু ভাই, আপনি যে ফেসবুকস্থ "আলজিভের প্রকটন" লেখাটিতে গালিব ও টুকুকে প্রকারান্তরে শূন্যের ইজারাদার বললেন, তার যুক্তি কী? আর সুব্রতদাকে কাঙালভাবে এসব কী বললেন :
"তুমি তারিক টুকু এবং সোহেল হাসান গালিবের একটা কবিতা দেখাও যেই কবিতা আমার এই 'গোয়া মারা' কবিতার চাইতে কোনো দিক দিয়া ভালো।...সত্য সত্য বলো তো এই 'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে'র কাছাকাছি আইতে পারে এমন কবিতা ওনারা দুইজনের কেউ লেখছেন?"
সুব্রতদা যা বলার তা তো তারিক টুকুকে লেখা চিঠিতে বলেই দিয়েছেন। আর কী শুনতে চান আপনি, রাইসুদা! আপনার কবিতা কেউ কেউ নিতে পারে না, সেটা দোষের নয় বোধহয়। তার জন্যে কন্ট্রিবিউশন নিয়ে কম্পেয়ার করতে হবে? উচিৎ কি তব ভ্রাত, অনুজেরে আপনি টানিয়া লও নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে!
আমি বরং এই ফোরামের বন্ধুদের সামনে কবিতাটা উপস্থাপন করছি, আসুন না আমরা কবিতা ধরে কথা বলি। আশা করছি এ ফোরামের সভ্যগণ নীরব থাকবেন না। কারণ এ কবিতাটিকে রাইসু ভাই কেন মরণকামড় দিয়ে ধরে আছেন তা যেমন বুঝছি না, একই সঙ্গে এ কবিতাটি সত্যি সত্যি কাদের মন ছুঁলো, তাও জানতে পারছি না।
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কা কা করে রে
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে হিঃ হিঃ কী কী করে রে
পাতা ঝরে পাতা ঝরে পেয়ারার পাতা ঝরে রে
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কু কু করে রে
দোরা কাউয়া পাতি কাকের গোয়া মারে রে
পেয়ারা গাছে পাতি কাকের গোয়া মারে রে
ওরে আমার দোরা কাউয়া, দোরা কাউয়া রে,
পেয়ারা গাছে পেয়ারা গাছের পাতা ঝরে রে
ওরে আমার ঝরা পাতা, পাতাঝরা রে ।।
মূল নোটটি পড়তে খ্লিখ করুন-
http://www.facebook.com/inbox/readmessage.php?t=1034658156723&f=1&e=0#/note.php?note_id=72220558534&ref=mf
Written 19 hours ago • Comment • LikeUnlike • Report Note
You, Jahir Ahmed, Tarique Tuku and Maqsud Alam like this.
Jahir Ahmed, Tarique Tuku and Maqsud Alam like this.
Tarique Tuku
Tarique Tuku at 3:44pm April 23
"তুমি তারিক টুকু এবং সোহেল হাসান গালিবের একটা কবিতা দেখাও যেই কবিতা আমার এই 'গোয়া মারা' কবিতার চাইতে কোনো দিক দিয়া ভালো।...সত্য সত্য বলো তো এই 'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে'র কাছাকাছি আইতে পারে এমন কবিতা ওনারা দুইজনের কেউ লেখছেন?"
বহুদিন মনে থাকবে এই আকুতি। :)
Jahir Ahmed
Jahir Ahmed at 4:17pm April 23
ব্রাত্য রাইসু আজিজ মাক্কেটে আঃ আঃ করে রে
সুমন রহমান এঞ্জিও-তে ওঃ ওঃ করে রে
কোবতে লেখে রে, কোবতে চাটে রে...
সাজ্জাদ শরিপ আলু অফিসে ম্যাও ম্যাও করে রে
ব্রাত্য রাইসু সাজ্জাদ শরিপের পা চাটে রে... Read More
সুমন রহমান ব্রাত্য রাইসুর কলম চুশে রে
ওরে সুমন রহমান রে, ওরে সাজ্জাদ শরিপ রে
ওরে ব্রাত্য রাইসু রে, সবাই ফেসবুকে রে
তারা সবাই কোবতে লেখে রে, কোবতে চাটে রে
কলম চুষেরে, তেল মারে রে, আঙুল দেয় রে...
ওরে ওরে তারা উত্তুরাদিক রে...
Iftekhar Ishaque
Iftekhar Ishaque at 5:29pm April 23
লেখা খুব ছোটো দেখতে পাচ্ছি। তাই পড়তেও অসুবিধা হলো। রাইসু এবং তার বন্ধু সুমন রহমানের বিষয়ে আমার কিছু বলার আছে বলে লিখছি। রাইসুকে চিনি নববই এর মাঝামাঝি থেকে। তখন তার বগলে নানা নতুন নতুন বই শোভা পেত(এখন যেমনটা করেন শামীম রেজা) এবং খুব উদ্ধত থাকতেন উনি। বাংলা কবিতায় তার সমান কীর্তি আর কারও নেই বলে প্রকাশ্যই বলতেন। তার সাথে যারা চলতো তারা তাকে বেশ অসম্... Read Moreমানই করতো ভেতরে ভেতরে। সাহিত্যের গ্রুপ যেটা বুঝায় এদেশে সেটা সবচেয়ে সফলভাবে করেছেন রাইসু, নিজেদের কিছু অনুগত বাহীনি তৈরী করে যেমন সাইমন জাকারিয়া, যেমন অবনি অনার্য বা ইমরুল হাসান। কোনো একজন পাঠকের কাছেও এই তিনজনের বিশেষ কোনো গুরুত্ব আজ পর্যন্ত দেখলাম না।
Iftekhar Ishaque
Iftekhar Ishaque at 5:30pm April 23
সুমন রহমান প্রসঙ্গ ভিন্ন। সুমন রহমানের বই ঝিঝিট নিয়ে তার আশা ছিল অনেক। একারণে তিনি বিভিন্ন লাইনঘাট করে সাজ্জাদ শরিফ পর্যন্ত পৌছান, সাজ্জাদ নাকি নিজে বলেছিলেন তিনি বইটির রিভিউ করবেন। এই কথা সুমন এখণো তার বন্ধুদের কাছে বলে বেড়ান। সাজ্জাদ বইটির রিভিউ নিজে না করায় সুমন যোগ দেন সাজ্জাদ বিরোধীদর সাথে।
আজিজ মাকের্টের কোনায় দাড়িয়ে গাজা খাওয়া এদের কাজ। এ... Read Moreখানে আপনি পাবেন, কাজল, রিফাত,কফিল আহমেদ এবং সুমন রহমানদের। সাজ্জাদ বিরোধীদের গ্রুপে যোগ দিলেও সুমন সমান্তরালভাবে সাজ্জাদের সাথে একটা নিবিড় সম্পর্ক রেখে চলেন এখোনো।কথিত আছে, সাজ্জাদ শরিফকে তার বন্দুদের সম্পর্কে বিষিয়ে তোলেন সুমন রহমান। এমনকী ২০০৬ এ সুব্রত এবং মাসুদ খানের বই বাদ দেয়ার পিছনেও বেশ হাত ছিল তার।
আপাতত এই থাক, ইলেকট্রিসিটি চলে গেছে, ল্যাপটপ এখনি বন্ধ হয়ে যাবে।পরে আরও লেখা যাবে
Tanvir Mahmud
Tanvir Mahmud at 8:19pm April 23
কেউ যখন বলেন আর কোন সাহিত্যকির্তী আছে কিনা তার কোন একটি বিশেষ লেখার কাছাকাছি আসতে পারে, আমার কাছে তখন ওই দাবিকে সঠিকই মনে হয়। এই দাবিতে এক শিশুসুলভ জেদের প্রকাশ আছে। আর আসল কথা হল, ওই কবিতার কাছাকাছি অন্য কবিতা কেনইবা দাঁড়াতে যাবে? ওই কবিতাটি কি কোন স্ট্যান্ডার্ড যার কাছে অন্য কবিতাকে পৌঁছাতে হবে? কেন কাউকে ওনার মাণ-BSTI পাশ করতে হবে? স্বাতন্ত্র্য কি ওনার ভেতর দিয়ে তৈরী হয়? আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ বোধ করি আছে আমাদের।
সব কবির স্বাস্হ্য ও সৌন্দর্য কামনা করছি।
তানভীর।
Shaikh Muhammad Allayear
Shaikh Muhammad Allayear at 1:16am April 24
কবিতা লিখি বলে আমি আলোচ্য কবিতার কবি কে একজন কবিতা কর্মী হিসেবে বলতে পারিনা যে এটা একটা কবিতা না। কারন কবিতা একজন কবির নিজস্ব ষ্টাইল বহন করে। বরং কবি কে যুক্তি খন্ডানোর জন্য দাবী জানাতে পারি তাতে তার ষ্টাইল সম্পর্কে আমরা ওয়াকিবহাল হতে পারি।
আর পাঠক হিসেবে আমি এই কবিতাকে খারিজ করবো। আমার কাছে এটা কোন কবিতাই মনে হয়নাই। এই কবিতায় প্রতিটি লাইনের শেষে ... Read More"এ" ধ্বনিতে কতগুলো বিদঘুটে শব্দ উচ্চারনের সমাবেশ ঘটানোর চেষ্টা করা হইছে মাত্র।
কবিতায় অনেক সময় অনেক খিস্তি এসে হাজির হতে পারে, যদি সেটা দাবী রাখে আসার। কিন্তু সেই আসাটাকে আমি তখনি মেনে নেবো যখন তার টিউন টা ভালো লাগবে। আমার কাছে এই খানে "গোয়া মারে রে গোয়া মারে রে" এই ব্যাপার কে খিস্তি ছারা আর কিছু মনে হইলোনা।
Mukte Mandal
Mukte Mandal at 2:35am April 24
"দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে" কবিতাখান আমার ভাল লাগে নাই।
Mukte Mandal
Mukte Mandal at 2:45am April 24
এতদিনে কবিতা পড়ে যে অভজ্ঞতা জমা হইছে, ভাল লাগার যে উপাদানগুলা নিজের ভেতর সক্রিয়, উক্ত কবিতার ভেতর সেই ভাল লাগার কোন উপাদানই নাই।
Mukte Mandal
Mukte Mandal at 2:47am April 24
#যে অভিজ্ঞতা - পড়তে হবে।
Mukte Mandal
Mukte Mandal at 3:01am April 24
"তোমার বা আমার মত বড় কবির পাঠক হইতে পারাই ওনাদের জন্য যথেষ্ট। আর এঁদের লেখাও এক সময় নিশ্চয়ই আমি পইড়া উঠতে পারব"
রাইসু ভাই, আপনে এইখানে বড় কবি মানে কী বয়সে বড় বুঝাইছেন? নাকি কবি হিসেবে বড় বুঝাইছেন?
Maqsud Alam
Maqsud Alam at 4:30am April 24
কবিতাটা আমার ভালো লাগছে বলতে পারছি না, তবে "ভাল্লাগছে" পর্যন্ত বলা যায়।
Muzib Mehdy
Muzib Mehdy at 4:46am April 24
জীবনানন্দ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সেদিন ভূমেন্দ্র গুহ তাঁর বেঙ্গল ফাউন্ডেশনে দেয়া বক্তৃতায় বলেন যে, কবিরা এক ধরনের মানসিক রোগে ভোগেন। রোগের নামটা মনে রাখতে পারি নি। এই রোগ নিজেকে অনেক বড়ো কিছু একটা ভাবতে সহায্য করে। কারোর কারোর রোগের মাত্রাটা বেশি থাকে, রাইসুরও একটু বেশি আছে।
আর 'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে' লেখাটা একটা ট্র্যাশ মাত্র।
Maqsud Alam
Maqsud Alam at 5:02am April 24
http://www.somewhereinblog.net/blog/mukhforrblog/10631
Papree Rahman
Papree Rahman at 6:58am April 24
An author’s personal life shouldn’t be discussed.
He/She might be a drunkard or a drug-addict in his/her personal life; that’s none of our concern.
We are supposed to care about his/her writing & not his/her private life.
Why Bratya Raisu showed up too much self-satisfaction about this poem only he can explain better.
He’s been tagged here.... Read More
So, we can wait & see.
Expectantly he’ll make things clearer.
Alif Dewan
Alif Dewan at 9:51am April 24
বাথ্য রায়চু "গুয়ামারা" কভিথাকানা লই এত গর্ভিত কেনু? সে পিতিভিকে একঠি "গুয়ামারা" উপুহাড় দিয়াচে, কিন্থুক পিতিভি তাহাকে দুই দিন বাদে বাদেই বিপুল্ল পড়িমানে গুয়ামারা দিয়া ছলিতেছে। তাহার "গুয়ামারা" হইথে উত্থম গুয়ামারা কুঝিথে গেলে কাহারটা পেলি কাহারটা বাছিভ, বুজিথে নারি।
বাথ্য রায়চুর কবিথা বিশয়খ গুড়াক্রিমি হইয়াচে। তাহাক ওশুদ পধান করা পয়ুজন।
Written 16 minutes ago • Comment • LikeUnlike
You and শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন like this.
শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন likes this.
শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন at 11:28am April 24
nice work কেহেরমান'vai...
সুমন কেহেরমান at 11:37am April 24
ইহা ১০০% খাটি মাল। কোনো ভেজাল নাই। কেহেরমান গাজা খাইতে পারে, কিন্তু কোনো ভেজাল বলে না।
Friday, April 24, 2009
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment